বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭

ফেনী নিয়ে সমাজকর্মী আব্দুস সালামের কিছু পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা

আমাদের ছোট্র ফেনীতে সমস্যা অনেক বড় এবং বেশি। তবুও স্বপ্ন দেখি, বিশ্বাস করি। সবার সম্মিলিত উদ্যোগ আর আন্তরিকতায় সমাধান করা সময়ের ব্যাপার।
#সিএনজি তে চালকের দুই পাশে অতিরিক্ত দুইজন বা তিনজন যাত্রী বসানো বন্ধ করা হোক।
#টমটম বন্ধ করা হোক...শুধু ফেনী নয়। সারাদেশের মারাত্মক বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা লোডশেডিং এর জন্য সবচেয়ে দায়ী এই মোটরওয়ালা টমটমগুলো। শুধু ফেনী শহরের টমটমগুলোই প্রতি বছর অনুৎপাদিত খাত হিসেবে ২কোটি টাকার বিদ্যুৎ নষ্ট করছে।
#মোটরলাগানো রিক্সাগুলো বন্ধ করা হোক। এই রিক্সাগুলোও বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা লোডশেডিং এর জন্য দায়ী।।
#দ্রুত ফেনী রেলগেইট নিয়ে কর্তৃপক্ষ বসুন এবং এর  সমস্যা সমাধান করুন।
#শহরের সর্বত্র পোষ্টার লাগানোর নোংরা কাজ বন্ধ করা হোক। ব্যক্তিগত, বাণিজ্যিক, আজেবাজে নোংরা পোষ্টার, ব্যানার, ফেষ্টুন পুরো শহরটাকে গিলে খাচ্ছে।।
#যেখানেসেখানে ময়লা জমা করা, ফেলা এবং থুথু ফেলা, পানের পিক ফেলা, সিগারেট খাওয়া বন্ধ করা হোক।
#শহরের রিক্সা চালক, টমটম চালক , সিএনজি চালকদের নিয়ে পৌরসভা অথবা স্টেডিয়ামে প্রতি মাসে গাড়ী চালানোর নিয়ম কানুন শিখানোর জন্য একটি কর্মশালা বা মিটিং করা হোক।
#শহর থেকে বিভিন্ন উপজেলা শহরে ভাড়ার তালিকা তদারকি ও কার্যকর করা হোক।
#শহরের যেখানে সেখানে পার্কি বা গাড়ী দাঁড় করিয়ে রাখার উপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হোক।
#শহীদ মার্কেটের সামনে(পশ্চিম পাশে) মানুষ চলাচলের এখনো প্রস্রাব-পায়খানা ও ময়লা ফেলা হচ্ছে। মানুষ নাক বন্ধ করে হাঁটছে। কিন্তু দেখার কেউ নেই।
#শহরের যত্রতত্র ফল বিক্রেতা, হরেক রকম হকার, ফেরিওয়ালারা রাস্তায় বসে বসে বেচাকেনা করছে, যানজট হচ্ছে, সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক  চলাচলে চরম ব্যাঘাত ঘটছে। দেখার বা সমাধান করা কেউ নেই।
#অনেক শিক্ষা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ফেনী সরকারী কলেজের এতো সুন্দর গেইটের দেয়ালে দেয়ালে পোষ্টার লাগিয়ে নোংরা করে ফেলেছে। আমার ভাবতে অবাক লাগে এরা নাকি বিসিএস ক্যাডার, মেধাবী জাতি গড়ার কাজ করে। ফালতু!
#ইভটিজিং বন্ধ কে করবে? শিক্ষকের হাতে বেত নেই, তো শিক্ষক চেয়ে চেয়ে দেখেন।
#মাদক যদি কর্মী লালনপালন করার খোরাক হয়; তবে কি করার বা বলার আছে?
#সবাই মুখে মুখে, বুঝে না বুঝে ফেনী এগিয়ে যাওয়ার শ্লোকাদি গাইছেন। গর্বে  বুক ভাসাচ্ছেন, ফেনী উন্নয়ন্নে ঢাকা কে ডিঙিয়ে যাইচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে যেখানে নিয়ম শৃঙ্খলা নেই, ডিসিপ্লিন নেই সেটা কি আদৌ উন্নয়ন?  সেই উন্নয়ন কি টেকসই? যেমন: আপনার সন্তান কে পাঁচকোটি টাকা দিলেন কিন্তু কোনো আদর্শ বা ডিসিপ্লিন শেখালেন না, সেই সন্তান কি আপনার এই অর্থ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবে? পারবে না। একেই ভাবেই উন্নয়ন তাকেই বলে যেখানে একটা সিস্টেম থাকে। সিস্টেম বিহীন সকল উন্নায়নই বালিরবাঁধ অথবা তাসের ঘর।
#সামাজিক,রাজনৈতিক,ব্যবসায়ী, সমাজকর্মী, ছাত্র-শিক্ষক-সম্প্রদায়, নীতিনির্ধারক মহল এবং আগ্রহী সবাইকে নিয়ে ফেনীতে শক্ত 'নাগরিক ফোরাম 'অথবা 'নাগরিক কমিটি' গঠন করা হোক। এই কমিটি কোন ব্যক্তিস্বার্থের হুমকি ধামাকি, চোখ রাঙানিকে তোয়াক্কা না করে পৌর উন্নয়নে, নাগরিক অধিকার নিশ্চিত, সুরক্ষা করবে, সামাজিক শান্তি, শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করবে।।।
#ফেনী শহরের স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা এখন স্কুল ব্যাগে মোবাইল, চুরি, খুর নিয়ে ঘোরে।
কে আছে দেখার বা নিয়ন্ত্রণ করার! শিক্ষক?  উনি কি আছেন আগের মতো সুনীতিতে! অভিভাবক?  উনার কি সময় আছে টাকার নেশায় সন্তান নীতিরগল্প শোনানোর? নাই নাই নাই সেদিন আর নাই। এই নাইয়ের মাঝে জনস্বার্থে, সুন্দর ফেনীর গড়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে আমার এই লিখাগুলোও নাই হয়ে যাবে! পত্রিকাওয়ালাও এগুলো ছাপবে না ; কারণ এতে উনাদের লাভ হবে না। দায়িত্বহীন কর্তৃপক্ষও ঘুমাবে ; এতো চিন্তা করলে উনাদের ঘুম হবে না।। আমাদের যাদের ক্ষমতা নাই, বাহুর বল নাই , অস্ত্রের বল নাই হয়তো এইভাবে অথবা আরো খারাপ ভাবে বেঁচে থাকার লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।। তবুও স্বপ্ন আর দাবী এবং সীমাহীন প্রত্যাশা...এই সমাজের হাল ধরতে কোন না কোন নাবিক এগিয়ে আসবে।। এটাই বাস্তব হোক।।
#মো: আবদুস সালাম
লেখক ও সমাজকর্মী
৯নং ওয়ার্ড, ফেনী পৌরসভা।

রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৭

ফেনীর যে মসজিদে মাইকে আজান দেয়া হয়না

ডেস্ক রিপোর্ট:  ফেনীর ঐতিহ্যবাহী এবং সর্বোচ্চ দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী আলীয়া মাদ্রাসা মসজিদে যুগযুগ ধরে রহস্যজনক কারনে মাইকে আজান দেয়া হয়না।  মসজিদের মুয়াজ্জিন জানান এই মসজিদে কোন মাইক নাই। এতে করে উক্ত এলাকার হাজার হাজার মানুষ ৫ ওয়াক্ত আজানের বাণী না শুনে আন্দাজ এবং অনুমানের ভিত্তিতে নামাজের সময়  করে নামাজ আদায় করতে হয়।

এলাকার মানুষের দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততার কারনে আজানের বানী না শুনায় অনেকের ফজরসহ অনেক ওয়াক্ত নামাজ কাযা হয়ে যায় বলে স্থানীয় মসল্লীরা।

আলীয়া মাদ্রাসা এলাকার সর্বসাধারন, আধুনিকতার এই যুগে এসেও মাইকে আজান না দেয়াকে আলীয়া মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের অজ্ঞতা, মূর্খতা, কুসংস্কার এবং গোড়ামী বলে মনে করছেন।

সোমবার, ১০ জুলাই, ২০১৭

শালীনতা ও সুন্দরের চ্যালেঞ্জে ইকবাল : রাকিবুল এহছান মিনারের কলাম।

রাকিবুল এহছান মিনার: গান কে না ভালোবাসে? অবসরহীন জীবনের ক্লান্ত অবসরে গানই হয়ে উঠে বিষন্ন মনের খোরাক। আবার সে গান যদি হয় প্রভুও তার রাসূলের শানে তাহলে তো কথাই নেই। বর্তমান সময়ে বিশ্বজুড়ে রেপ, হিপহপ, আধুনিক বা ক্লাসিক গান গুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আধুনিকভাবে তৈরী ইসলামি গানও কিন্তু নেই পিছিয়ে।

অশ্লীলতা মুক্ত এ গানগুলো মানুষকে আল্লাহর প্রেমে উদ্বুদ্ধ করার মধ্যমে মানুষের অন্তরকে পবিত্র করে তোলে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমনই অনেক গুণী ইসলামী সংগীত শিল্পীর সৃষ্টি হয়েছে, যারা বিশ্বের প্রতিটি রন্দ্রে রন্দ্রে প্রবাহিত হওয়া অশ্লীল ও নগ্নতার সুরকে ছুড়ে দিয়েছেন শালীনতা ও সুন্দরের চ্যালেঞ্জ।

বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন সৃষ্টিকারি গুণী শিল্পীদের মধ্যে মাহির জেইন, সামি ইউসূফ, আহমেদ বুখাতিরের মত শিল্পীরা অন্যতম। তাদের মাঝে সফল অবস্থান সৃষ্টি করেছেন বাংলাদেশেরই ইসলামী নাশীদ শিল্পী ইকবাল হুসাইন জীবন। তার প্রথম এ্যালবাম Make me your friend এরমধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তার কন্ঠে "হাসবি রাব্বি" শিরোনামে গাওয়া গানটি আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড অক্ষুন্ন রেখে নির্মাণ হওয়ায় রিলিজ হওয়ার পর পরই এটি শ্রোতাদের মন জয় করে নেয়।বর্তমানে শুধুমাত্র ইউটিউবেই গানটি ৫০ লাখ বারের উপরে দেখা হয়েছে।

তার এই এ্যালবামের "লাব্বাইক" ও "ভালোবাসা" শিরোনামে গান দুটির শুটিং হয়েছে আমেরিকা, লন্ডন, সৌদি আরবসহ বাংলাদেশের ঐতিয্যবাহি স্থানগুলোতে। তার প্রায় প্রতিটা গানেই উঠে এসেছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপার লীলাভূমি বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান সমূহ। উঠে এসেছে ব্যক্তি জীবনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনা। দারুণভাবে সফল এ শিল্পী সম্প্রতি ঢাকা চট্রগ্রাম ও নিজ জেলা ফেনীতে তিনটি ইসলামি কনসার্ট সম্পন্ন করেছেন। এতে বিশেষ কোন প্রচার না হলেও প্রতিটি কনসার্টের টিকেট প্রায় মাস খানেক আগেই বিক্রি হয়ে যায়। প্রতিটি কনসার্টে ভক্তদের উপছে পড়া ভিড় ও ভক্তদের ভালোবাসায় দারুণভাবে প্রাণীত হন তিনি।

বাংলাদেশী এ তরুণের আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও যেন প্রাপ্তির শেষ নেই, তিনি আমেরিকার সর্ববৃহৎ মুসলিম কমিউনিটি ‘ইকনা’ কনভেনশনে মন জয় করেন ৪০ হাজার দর্শকের। গুণী এ শিল্পী ২০১৬ সালে আইটিভি ইউএসএ বেস্ট নাশিদ আটিস্ট অ্যাওয়ার্ড এবং এরাউজার থেকে এক্সট্রা অর্ডিনারি ইন মিউজিক অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের অবস্থান জানান দেন। তিনি আমেরিকা, ইংল্যান্ড, আমেরিকার নিউজার্সি, মিশিগান, আটলান্টিক সিটি, ইংল্যান্ডের ওল্ডহাম, বার্মিংহাম, ম্যানচেস্টার, আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনসহ বিশ্বের বেশকিছু শহরে সফলভাবে কনসার্ট করেছেন। বর্তমানে সময়ে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে সবচেয়ে বেশি কনসার্ট করার জন্য আমন্ত্রণ পান আর্ন্তজার্তিক অঙ্গন জয় কারি গুণী এ নাশীদ শিল্পী।

বর্তমান সময়ে তিনি তার পরবর্তী এ্যালবামের কাজে নিজেকে ব্যাস্ত রেখেছেন। তবে কি নামে আসছে সে এ্যালবামটি তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানন দেননি তিনি। তবে নাম যেমনই হোক গত এ্যালবামের প্রতিটি সফল গানে তার পরবর্তী এ্যালবাম নিয়ে ভক্তরা দারুণভাবে আশাবাদী।

আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড ধরে রাখতে এ শিল্পীর বৃহৎ বিনিয়োগেও যেন কোন ঘাটতি নেই। তার অধিকাংশ গানের কম্পোজ করেছেন এ সময়ের সাড়া জাগানো মিউজিক ডিরেক্টর পারভেজ জুয়েল।

বিশ্ব ইসলামী সংস্কৃতির অন্যতম তরুণ অগ্রদূত এ নাশীদ শিল্পী জানান, তার প্রতিটি কাজই মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। তিনি স্বপ্ন দেখেন সুন্দর সংস্কৃতির, তার মতে অশ্লীলতা ও নগ্ন সংস্কৃতির মোকাবিলায় মানসম্পন্ন ইসলামি সংস্কৃতিক অগ্রযাত্রার কোন বিকল্প নেই। তিনি বিশ্বাস করেন কেবল ভালোবেসেই সৃষ্টিকর্তা ও মানুষের মন জয় করা সম্ভব। তাইতো তিনি গেয়েছেন,আমাদের ভালোবাসা সবই যেন হয় মহান রবের জন্য।

রবিবার, ৯ জুলাই, ২০১৭

ফেনীতে গৃহবধুর একি নৃশংসতা? এ কোন বর্বর যুগে আমরা?

বিস্তারিত:
ফেনীর পৌরসভার আনন্দ কমিউনিটি সেন্টারের মালিক সামছু মিয়ার স্ত্রী আফরোজা বেগম আমেনা নামের শিশুটিকে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে পালিয়েছে।
তাকে ধরিয়ে দিন।

১০ বছরের শিশু আমেনা ফেনী সদর হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে, আর আফরোজা আত্মগোপনে রয়েছে। তবে তাকে ধরতে পুলিশ একাধিক স্থানে অভিযান চালিয়েছে। লোক দেখানো অভিযান চাইনা। পুলিশ না পারলে আপনারা যে কোন উপায়ে আফরোজাকে ধরিয়ে দিন। যুগে যুগে আমেনারা আফরোজাদের নির্মমতার শিকার হবে। আর নির্যাতিতরা বিচার পাবেনা এটা হতে পারেনা।
গতরাতে কয়েক জন ব্যাক্তি রাস্তায় আমেনাকে কাঁদতে দেখে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান। আমেনার পীঠ পুড়ে যাওয়ার ক্ষত রয়েছে। দরিদ্র আমানার বাড়ি পরশুরামের বিলোনিয়ায়। সে এখন ফেনী সদর হাসপাতালের পুরাতর ভবনের ২য় তলার ২নং ওয়ার্ডে ৪নং বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

আহ!

লুইস তান্ডবে উড়ে গেল ভারত

স্পোর্টস  রিপোর্টার,  বিডি টোয়েন্টিফোর টাইমস : ক্রিস গেইলের প্রত্যাবর্তন ম্যাচে অতিমানবীয়  এক ইনিংস খেলে ভারতকে একাই উড়িয়ে দিয়েছেন ইভান লুইস। দু দলের সর্বশেষ লড়াইয়ে ৪৮০ রানের সেই টি টোয়েন্টি ম্যাচেও বিস্ফোরক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন লুইস।

রোববার সাবিনা পার্কে ১৯১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছে ৯ উইকেটে, নয় বল হাতে রেখে। প্রথম ৩ ওভারে মাত্র ১৫ রান তুলতে পারা দলটি চতুর্থ ওভার থেকেই  ব্যাটিং তান্ডব শুরু করে। ক্যারিবিয়ানে এটাই তাদের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। আগের সেরা ছিল ২০১৪ সালে ব্রিজটাউনে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে।

দলকে দুর্দান্ত জয় এনে দেওয়ার পথে ১২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন লুইস। তার ক্যারিয়ার সেরা তো বটেই, ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়েও এটা টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ক্রিস গেইলের ১১৭ ছিল আগের সেরা।

গেইল ও নিউ জিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালামের পর তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে দুটি শতক পেলেন লুইস। তার আগের শতকটিও ছিল ভারতের বিপক্ষে। সেবার করেছিলেন ১০০ রান।

বিশ্বকাপ ফাইনালের পর প্রথমবারের মতো খেলতে নেমে জ্বলে উঠতে পারেননি গেইল। একটি করে ছক্কা-চারে ফিরেন ১৮ রান করে। লুইসের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। ৮.২ ওভার স্থায়ী উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেইলের ফেরার সময় স্কোর বোর্ডে ছিল ৮২ রান।

মারলন স্যামুয়েলস সঙ্গ দিয়ে গেছেন ভারতীয় বোলারদের চোখের পানি-নাকের পানি এক করে দেওয়া লুইসকে। তার ছক্কা বৃষ্টিতে উড়ে যায় ভারতের জয়ের আশা। ৬২ বলে ১২৫ রানের ইনিংসে ১২টি ছক্কার সঙ্গে ৬টি চার- বাউন্ডারি থেকেই আসে ৯৬ রান!

অবিচ্ছিন্ন দ্বিতীয় উইকেটে ১১২ রানের জুটিতে স্যামুয়েলসের অবদান ৩৬ রান।

ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে চার ইনিংস মিলিয়ে লুইস করেন মোটে ৬৭ রান। টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসেই করে ফেললেন তার প্রায় দ্গিুণ। অবশ্য ৪৯ ও ৫৫ রানে দুবার ক্যাচ দিয়েও তিনি বেঁচে না গেলে খেলার চিত্রটা ভিন্ন হতে পারতো।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের একমাত্র উইকেটটি নেন অভিষিক্ত স্পিনার কুলদীপ যাদব।

স্যাবিনা পার্কে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভারতের শুরুটাও ছিল দারুণ। ২৭ বলে কোহলির ৩৯ আর ১২ বলে শিখর ধাওয়ানের ২৩ রানে বড় সংগ্রহের ভিত পেয়েছিল অতিথিরা।

৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে প্রথম অর্ধশতকের পথে ছিলেন দিনেশ কার্তিক। ৪৮ রানে তাকে বোল্ড করে থামান স্যামুয়েলস। এরপর রিশাব পান্ত, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও কেদার যাদবের দ্রুত বিদায়ে চাপে পড়ে যায় ভারত।

শেষের দিকে রবীন্দ্র জাদেজা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ব্যাটে ১৯০ পর্যন্ত যায় ভারত। কিন্তু লুইস ঝড়ে তা কোনো বাধাই হতে পারেনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

ভারত: ২০ ওভারে ১৯০/৬ (কোহলি ৩৯, ধাওয়ান ২৩, পান্ত ৩৮, কার্তিক ৪৮, ধোনি ২, কেদার ৪, জাদেজা ১৩*, অশ্বিন ১১*; বদ্রি ০/৩১, টেইলর ২/৩১, উইলিয়ামস ২/৪২, ব্র্যাথওয়েট ০/২৬, নারাইন ০/২২, স্যামুয়েল ১/৩২)

ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৮.৩ ওভারে ১৯৪/১  (গেইল ১৮, লুইস ১২৫*, স্যামুয়েলস ৩৬*; ভুবনেশ্বর ০/২৭, অশ্বিন ০/৩৯, শামি ০/৪৬, কুলদীপ ১/৩৪, জাদেজা ০/৪১)

ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯ উইকেটে জয়ী

সিরিজ: ১-০ ব্যবধানে জয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ম্যান অব দ্য ম্যাচ: এভিন লুইস

লুইস তান্ডবে উড়ে গেল ভারত

স্পোর্টস  রিপোর্টার,  বিডি টোয়েন্টিফোর টাইমস : ক্রিস গেইলের প্রত্যাবর্তন ম্যাচে অতিমানবীয়  এক ইনিংস খেলে ভারতকে একাই উড়িয়ে দিয়েছেন ইভান লুইস। দু দলের সর্বশেষ লড়াইয়ে ৪৮০ রানের সেই টি টোয়েন্টি ম্যাচেও বিস্ফোরক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন লুইস।

রোববার সাবিনা পার্কে ১৯১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছে ৯ উইকেটে, নয় বল হাতে রেখে। প্রথম ৩ ওভারে মাত্র ১৫ রান তুলতে পারা দলটি চতুর্থ ওভার থেকেই  ব্যাটিং তান্ডব শুরু করে। ক্যারিবিয়ানে এটাই তাদের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। আগের সেরা ছিল ২০১৪ সালে ব্রিজটাউনে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে।

দলকে দুর্দান্ত জয় এনে দেওয়ার পথে ১২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন লুইস। তার ক্যারিয়ার সেরা তো বটেই, ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়েও এটা টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ক্রিস গেইলের ১১৭ ছিল আগের সেরা।

গেইল ও নিউ জিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালামের পর তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে দুটি শতক পেলেন লুইস। তার আগের শতকটিও ছিল ভারতের বিপক্ষে। সেবার করেছিলেন ১০০ রান।

বিশ্বকাপ ফাইনালের পর প্রথমবারের মতো খেলতে নেমে জ্বলে উঠতে পারেননি গেইল। একটি করে ছক্কা-চারে ফিরেন ১৮ রান করে। লুইসের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। ৮.২ ওভার স্থায়ী উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেইলের ফেরার সময় স্কোর বোর্ডে ছিল ৮২ রান।

মারলন স্যামুয়েলস সঙ্গ দিয়ে গেছেন ভারতীয় বোলারদের চোখের পানি-নাকের পানি এক করে দেওয়া লুইসকে। তার ছক্কা বৃষ্টিতে উড়ে যায় ভারতের জয়ের আশা। ৬২ বলে ১২৫ রানের ইনিংসে ১২টি ছক্কার সঙ্গে ৬টি চার- বাউন্ডারি থেকেই আসে ৯৬ রান!

অবিচ্ছিন্ন দ্বিতীয় উইকেটে ১১২ রানের জুটিতে স্যামুয়েলসের অবদান ৩৬ রান।

ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে চার ইনিংস মিলিয়ে লুইস করেন মোটে ৬৭ রান। টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসেই করে ফেললেন তার প্রায় দ্গিুণ। অবশ্য ৪৯ ও ৫৫ রানে দুবার ক্যাচ দিয়েও তিনি বেঁচে না গেলে খেলার চিত্রটা ভিন্ন হতে পারতো।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের একমাত্র উইকেটটি নেন অভিষিক্ত স্পিনার কুলদীপ যাদব।

স্যাবিনা পার্কে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভারতের শুরুটাও ছিল দারুণ। ২৭ বলে কোহলির ৩৯ আর ১২ বলে শিখর ধাওয়ানের ২৩ রানে বড় সংগ্রহের ভিত পেয়েছিল অতিথিরা।

৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে প্রথম অর্ধশতকের পথে ছিলেন দিনেশ কার্তিক। ৪৮ রানে তাকে বোল্ড করে থামান স্যামুয়েলস। এরপর রিশাব পান্ত, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও কেদার যাদবের দ্রুত বিদায়ে চাপে পড়ে যায় ভারত।

শেষের দিকে রবীন্দ্র জাদেজা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ব্যাটে ১৯০ পর্যন্ত যায় ভারত। কিন্তু লুইস ঝড়ে তা কোনো বাধাই হতে পারেনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

ভারত: ২০ ওভারে ১৯০/৬ (কোহলি ৩৯, ধাওয়ান ২৩, পান্ত ৩৮, কার্তিক ৪৮, ধোনি ২, কেদার ৪, জাদেজা ১৩*, অশ্বিন ১১*; বদ্রি ০/৩১, টেইলর ২/৩১, উইলিয়ামস ২/৪২, ব্র্যাথওয়েট ০/২৬, নারাইন ০/২২, স্যামুয়েল ১/৩২)

ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৮.৩ ওভারে ১৯৪/১  (গেইল ১৮, লুইস ১২৫*, স্যামুয়েলস ৩৬*; ভুবনেশ্বর ০/২৭, অশ্বিন ০/৩৯, শামি ০/৪৬, কুলদীপ ১/৩৪, জাদেজা ০/৪১)

ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯ উইকেটে জয়ী

সিরিজ: ১-০ ব্যবধানে জয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ম্যান অব দ্য ম্যাচ: এভিন লুইস

শুক্রবার, ৭ জুলাই, ২০১৭

চিকনগুনিয়া: ভয় নয়, জেনে রাখুন করনীয়

ডা. তাসমিয়া কবির দোলা : বেশ কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে, দেশে চিকনগুনিয়া রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু অনেকেরই খুব একটা ভালো ধারণা নেই রোগটি সম্পর্কে। এ বিষয়ে জানতে রাইজিংবিডির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. তাসমিয়া কবির দোলার সঙ্গে। তিনি জানান এ রোগের বিস্তারিত। চিকনগুনিয়া এক ধরনের ভাইরাস জ্বর। মশার মাধ্যমে দ্রুত ছড়াচ্ছে এই রোগ। মূলত এডিস মশার কামড় থেকে এই রোগ হয়। কোনো ব্যক্তি একবার চিকনগুনিয়া জ্বরে আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। যেহেতু এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে সেহেতু আপনাকে সচেতন হতে হবে। জানতে হবে এর কারণ ও প্রতিকার। মনে রাখতে হবে, চিকনগুনিয়া মরণঘাতী নয়। সুতরাং ভয়ের কারণ নেই। রোগের লক্ষণ হলো, রোগীর প্রচণ্ড জ্বর হবে, ১০৪ থেকে ১০৫ ডিগ্রি কিংবা তারও বেশি তাপমাত্রা হতে পারে। অসহনীয় মাথাব্যথা এবং বমি বমি ভাব হতে পারে। শরীরের গিটে গিটে ব্যথা হবে। শরীরে র‍্যশ উঠবে। জ্বর ২ থেকে ৩ দিনের ভেতর কমে যাবে কিন্তু এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত শরীর ও গিরায় ব্যথা থাকতে পারে। চিকনগুনিয়ার কোনো ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল খেতে হবে। প্রচুর পানি, শরবত, ওরস্যালাইন, ডাবের পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। মশাবাহিত রোগ হওয়ায় খুব সহজেই চিকনগুনিয়া প্রতিরোধ করা যায়। এডিস মশা দিনে কামড়ায়, তাই দিনের বেলা সতর্ক থাকুন। এ সময় ঘুমালে মশারি ব্যবহার করুন। মশার বংশ বিস্তার এড়াতে ঘর বা আশপাশে পানি জমিয়ে রাখবেন না।

মন্ত্রীর নির্দেশে কেন্দ্রীয় শিবির সভাপতির বাড়ীতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন!

মন্ত্রী লোটাস কামালের নির্দেশে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেনবদ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাতের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে মর্মে একটি সংবাদ অনলাইনে দেখা যাচ্ছে।

বুধবার, ৫ জুলাই, ২০১৭

বায়তুল মোকাদ্দাসে ইসরাইলের কোনো মালিকানা নেই : ইউনেস্কো

জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো মুসলমানদের প্রথম কিবলার শহর বায়তুল মোকাদ্দাসে ইসরাইলের নানা ধরনের খনন-কাজের নিন্দা জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, এই শহরের ওপর ইসরাইলের কোনো মালিকানা নেই।
বায়তুল মোকাদ্দাসের পূর্বাঞ্চলেই রয়েছে মুসলমানদের প্রথম কিবলা হিসেব খ্যাত আল-আকসা মসজিদ যা ছিল বিশ্বনবী (সা)’র ‘পবিত্র মে’রাজ সফর’ তথা উর্ধ্বজগতের দিকে তাঁর আধ্যাত্মিক সফর শুরুর কেন্দ্র।
দখলদার ইসরাইল ১৯৬৭ সালে পূর্ব বায়তুল মোকাদ্দাস দখল করে।
এর আগেও ইহুদিবাদী ইসরাইল বায়তুল মোকাদ্দাস ও গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে বলে ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে নিন্দা প্রস্তাব পাস করা হয়েছিল।
গত দোসরা মে ইউনেস্কো এ সংক্রান্ত ওই প্রস্তাব অনুমোদন করে। প্রস্তাবটিতে ইসরাইলকে ‘দখলদার শক্তি’ বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
এর আগে গত বছরও ইউনেস্কো বায়তুল মোকাদ্দাস শহরের পবিত্র স্থাপনাগুলোর সঙ্গে ইহুদি ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই বলে প্রস্তাব পাস করায় ইসরাইল ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে জাতিসংঘের এই সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা স্থগিত করে।
ইসরাইল আল-আকসা মসজিদসহ আলকুদসের ইসলামী স্থাপনাগুলোয় ইহুদিবাদীদের কর্তৃত্ব ও সেগুলোর ইহুদিকরণের তৎপরতা দিনকে দিন জোরদার করেই চলেছে। নানা ধরনের ইহুদি উৎসবের অজুহাতে আল-আকসা মসজিদ এবং তার আশপাশে বছরের প্রায় ২০০ দিনই মুসলমানদের যাতায়াত নিষিদ্ধ করে রেখেছে ইসরাইল।
মুসলমানদের প্রথম কিবলার নানা অংশকে ইহুদিদের সম্পত্তি বলে দাবি করছে ইসরাইল। ইসরাইল এইসব অংশকে আল-আকসা থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। এ ছাড়াও আশপাশে ইহুদি স্থাপনার সংস্কার বা উন্নয়ন তৎপরতার অজুহাত দেখিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়াসহ নানা ধরনের খনন-কাজ চালিয়ে ইসরাইল আল-আকসা মসজিদের অস্তিত্ব বিপন্ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
ফিলিস্তিনি জনগণ বায়তুল মোকাদ্দাসকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গড়তে চায়। অন্যদিকে ইসরাইল এ শহরকে ইসরাইলের রাজধানী করার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে দীর্ঘ বহু বছর ধরে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবে পশ্চিমতীর আর গাজাসহ ১৯৬৭ সালে ইসরাইলের দখল-করা সব অঞ্চলের ওপর ইসরাইলের কর্তৃত্ব বা দখলদারিত্ব ও এসব অঞ্চলে ইসরাইলের মাধ্যমে করা যে কোনো পরিবর্তনকে অবৈধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং এইসব অঞ্চলে ইসরাইলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটাতে ইহুদিবাদী কৃর্তপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। #
FacebookTwitterGoogle+PinterestShare