প্রসাষনিক দৃষ্ট আকর্ষন...
গত ১৭/০৩/২০১৭ ইং তারিখ আকলিমা আক্তার সীমা, পিতাঃ আবদুল কুদ্দুস, মাতা তাহেরা বেগম, নাজিম উদ্দিন ভুঞা বাড়ি, উত্তর মঠ ভাড়িয়া, ৪নং ধর্মপুর ইউনিয়ন উপজেলা সদর জেলা ফেনীর সহিত, আবুল হোসেন পিতা কামাল মিঞা, মাতা খুরশীদা বেগম, মোল্লা বাড়ি, মধ্যম কাঁচাড ৪নং ধর্মপুর ইউনিয়ন উপজেলা ফেনী সদর জেলা ফেনীর সহিত ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেন মহোরে এ ১ লক্ষ টাকা উসুল এ ইসলামি শরা শরিয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
দুর্ভাগ্যের বিষয় বিবাহের কয়েকদিন পর হইতে জামাই আবুল হোসেন কে, স্ত্রী আকলিমা আক্তার সীমা, মাতা তাহেরা বেগম, চাচা পেয়ার আহম্মদ, চাচা রুহুল আমিন ক্বারী, আরো অন্যান্যরা নতুন জামাতা কে বিভিন্ন পন্থায় কখনো শিক্ষা কম, মা বাবা থেকে পৃথক হইতে হবে, শুশুরালয় যেভাবে বলবে সেভাবে চলতে হবে, মোবাইল ফোন দিতে হবে এই ধরনের খোডা যুক্তি দেখিয়ে স্বামীর বাড়িতে না গিয়ে বাবা বাড়িতে মেয়েটি থেকে যায় এবং বাডাবাডি করলে মিথ্যা মামলা ও নারী নির্যাতন মামলা দিয়ে ছেলে এবং ছেলের পরিবারকে পাঁসাবে বলে হুমকি প্দর্শন করে ও মেয়েটি বার বার ছেলেটির কাছে তাহার কাবিনের দেনমোহর টাকা পরিশোধ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে,আমাদের ভাবতে বড় অভাক লাগে। তদন্তে জানা যায় মেয়েটি দীর্ঘদিন যাবৎ আলকরা ইউনিয়নের সাউথ আফ্রিকা প্রবাসি একটি ছেলের সাথে পরকিয়া প্রেমে আসক্ত। হত দারিদ্য সহজ সরল স্বামী আবুল হোসেন, বাড়ির সম্মূখে স্কুল সংলগ্ন একজন দোকানদার। মেয়েটি ঐ স্কুলে শিক্ষকতা করতেন, দেখে বুজে, জেনে শুনে, ছেলেটির সাথে গার্ডিয়ান লেভেলে এবং সমাজিকতায় বিবাহ সম্পূর্ন হয় বলে জানান ধর্ম্যপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপ্রতি মোঃ আবু ইউসুপ ভুঞা ও ঐ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। ছেলেটি সহজ সরল ভদ্র, খেটে খাওয়া মানুষ এটি মনে হয় তার অপরাধ। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেেশ সরকারের দেশের চলমান আইনে নারী নির্যাতনের অনেক আইন বিদ্ধমান, সেই সুযোগে কিছু কিছু নারী প্রতি নিয়ত পুরুষকে নির্যাতন করে চলেন। তারই বহিঃ প্রকাশ এই নিরহ ছেলেটির উপর।
(আমরা মানবাধিকার কর্মী যেকোন অভিযোগের সত্য উদঘাটনে বদ্ধ পরিকর, মানব সেবায় এগিয়ে আসুন, মানবাধিকার রক্ষা করুন)
এম.এ দেওয়ানী
এরিয়া ইনচার্জ
ফেনী, নোয়াখালি, লক্ষীপুর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন